
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় র্যাব-১৩ ও সিপিসি(০৩)এর অভিযানে অবৈধ নেশাজাতীয় মাদকদ্রব্য ৮৮৮৪ পিস ট্যাপেনটাডল ট্যাবলেটসহ ১ মাদক কারবারিকে গ্রেফতার
করেছে গাইবান্ধা র্যাব-১৩ এর একটি অভিযানিক দল।ওই সময় আরও একজন মাদক কারবারি সুকৌশলে পালিয়ে যায়।
গত (২৬ মে) র্যাব-১৩ এর গাইবান্ধার উপ- পরিচালক ক্যাম্পের স্কোয়াড্রন লিডার (মিডিয়া) মাহমুদ বশির আহমেদ স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্যটি জানান।
গ্রেফতারকৃত মোতাহার আলী নামের যুবক সে উপজেলার গুমানীগঞ্জ ইউপির কুড়িপাইকা গ্রামের সালজার রহমানের ছেলে। ওই সময় মাদক কারবারির সঙ্গে জড়িত অপর আসামী একই এলাকার শহিদুল ইসলামের ছেলে কনক সেখান থেকে সুকৌশলে দৌড়ে পালিয়ে যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রবিবার বিকালের দিকে র্যাব-১৩,সিপিসি-৩,গাইবান্ধা ক্যাম্পের একটি অভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার গুমানীগঞ্জ ইউপির কুড়িপাইকা গ্রামে সঙ্গীয় অফিসার ফোর্সের সহায়তায় অবৈধ নেশাজাতীয় মাদকদ্রব্য টেপেন্টাডল ৮৮৮৪ পিস টেপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ ১ মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করা হয়।ওই সময় মাদক কারবারির সঙ্গে জড়িত অপর আসামি দ্রুত কৌশলে দৌড়ে পালিয়ে যায়।
ধৃত ও পলাতক আসামি তারা দীর্ঘদিন ধরে সুকৌশলে দেশের সীমান্তবর্তী এলাকা লালমনিরহাট দুর্গাপুর, কুড়িগ্রাম ফুলবাড়ি থেকে মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করে আসছিল।
গাইবান্ধা র্যাব-১৩ ক্যাম্পের স্কোয়াড্রন লিডার মাহমুদ বশির আহমেদ জানান,
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ধৃত আসামি দীর্ঘদিন ধরে এ ব্যবসার সাথে সম্পৃক্ত থাকার কথা স্বীকার করেছে। এ ঘটনার সাথে জড়িত অন্য মাদক কারবারির বিরুদ্ধে গোপন অনুসন্ধান চলছে।গ্রেফতারকৃত আসামিকে গোবিন্দগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। মাদক নিয়ন্ত্রণে অভিযান চলমান রবে। টেপেন্টাডল নামক এ মাদক খুব ভয়ানক এ নেষা হিরোইন ইয়াবা সেবনের মতো করতে হয়,এ নেষা সেবন কারি রা খুবই ভয়ংকর এরা এ নেষা করার জন্য চুরি ছিনতাই ডাকাতি ভিক্ষাবির্তি ও করে থাকে।