
নোয়াখালীতে ২০ লক্ষ মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। হাজার হাজার ঘরবাড়ি পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে। এরজন্য দায়ী খালের উপর দখলদারিত্বকে দায়ী করা হচ্ছে। খালের উপর অবৈধভাবে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা, খাল পাড় ঘেঁষে ঘরবাড়ি করে জায়গায় জায়গায় ছোটছোট কালভার্ট তৈরি করে খালের পানি চলাচলের পথ রুদ্ধ করাতে এমন পরিস্থিতি দাড়িয়েছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।
সরেজমিনে প্রত্যক্ষ করা গেছে, সদর উপজেলার খাল পাড়ে বাড়ির রাস্তা করে, কোথাও কোথাও খালের উপর বাধ দিয়ে,
নিজেদের সম্পত্তি মনে করে খাল বরাট করে খালের বৈষম্য ধ্বংস করা হয়েছে। আজকে অতিবৃষ্টির কারনে খালে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়ে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। “আজকে সরেজমিনে খলিফার হাট অঞ্চলে চোখে পড়েছে, খলিফারহাটের বড় খালের উপরে এখনও অবৈধ স্থাপনা রয়েছে। যা খাল খননের সময়ে উচ্ছেদ করা হয়নি। অবৈধ দোকান বসিয়ে খালের বৈষম্য নষ্ট করার কারণে আজকে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে বলে স্থানীয়রা জানান। বন্যা দূর্গত এলাকার বাসিন্দারা বলেন,
‘প্রশাসন যতদিন না এই খালকে অবৈধ দখল মুক্ত না করবে ততদিন পর্যন্ত শুধু প্রাকৃতিক দুর্যোগের দোষ দিয়ে লাভ নেই, আমাদেরকে বছরবছর এ দুর্ভোগ পোহাতে হবে। তা
না হলে সামনে আরো ভয়াবহ পরিনতি ভোগ করতে হবে বৃহত্তর নোয়াখালী জেলাবাসীকে।